IS THE QUR'AN WORDS OF GOD

 


THE QUR'AN IS THE WORDS OF GOD?

<a https://textflode.blogspot.com

আদি পিতা আদম (আ:),মানব জাতির শুরু।

সেখান থেকেই ধর্ম()কর্ম উদ্দেশ্যে, পরিণতি সূত্রপাত। ধর্ম তো বানানো যায় না।ধর্ম বলতে আমরা আমাদের অনেকেরই মনে যেটা ভাসে সেটা দূনিয়াবী নাট্য প্রহসন।(১)

মহান সৃষ্টিকর্তা দীর্ঘ সময় কাল অন্তর অন্তর মানবজাতির জীবনের উদ্দেশ্য কর্ম পরিণতি.. সঠিক পথ দেখার জন্য বহু দূত পাঠিয়েছেন।(২)। রাসুলদের দিয়েছেন আসমানী কিতাব (ঐশ্বীগ্রন্থ)। শেষ ঐশ্বীগ্রন্থ পবিত্র আল কুরআন।(৩)।পূর্ব গ্ৰন্থগুলি বিকৃত ও অতিরঞ্জিত হয়ে গেছে সময়ের চক্রে।(৪)। সৃষ্টিকর্তার নিদর্শন আমাদের অন্তরে ভিতরে, বাহিরে এবং বাহিরে।(৫)। আমরা জেনেও অনেক জানিনা দেখেও দেখিনা (৬)।

এখানে একে অপরে প্রাসঙ্গিক পবিত্র আয়াত গুলি সন্নিবিষ্ট করা হইল।ও পর্যালোচনা করা হবে ইনশাআল্লাহ।










-----------(1)Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:




زُيِّنَ لِلَّذِيْنَ كَفَرُوا الْحَيٰوةُ الدُّنْيَا وَيَسْخَرُوْنَ مِنَ الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا ۘ وَا لَّذِيْنَ اتَّقَوْا فَوْقَهُمْ يَوْمَ الْقِيٰمَةِ ۗ وَا للّٰهُ يَرْزُقُ مَنْ يَّشَآءُ بِغَيْرِ حِسَا بٍ


ঝুইয়িনা লিল্লাযীনা কাফারুল হায়া-তুদ্দুনইয়া-ওয়া ইয়াছখারূনা মিনাল্লাযীনা আ-মানূ। ওয়াল্লাযী নাত্তাকাও ফাওকাহুম ইয়াওমাল কিয়া-মাতি ওয়াল্লা-হু ইয়ারঝুকুমাইঁ ইয়াশাউ বিগাইরি হিছা-ব।




"কাফিরদের নিকট পার্থিব জীবন মোহনীয় করা হয়েছে এবং তারা মুমিনদেরকে বিদ্রূপ করে থাকে, বস্তুতঃ ক্বিয়ামাতের দিন মুত্তাকীগণ তাদের চেয়ে উন্নত অবস্থায় থাকবে, আল্লাহ যাকে ইচ্ছে অপরিমিত রিযক দিয়ে থাকেন।"


(QS. Al-Baqarah 2: Verse 212)Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:




اِعْلَمُوْۤا اَنَّمَا الْحَيٰوةُ الدُّنْيَا لَعِبٌ وَّلَهْوٌ وَّزِيْنَةٌ وَّتَفَا خُرٌۢ بَيْنَكُمْ وَتَكَا ثُرٌ فِى الْاَ مْوَا لِ وَا لْاَ وْلَا دِ ۗ كَمَثَلِ غَيْثٍ اَعْجَبَ الْكُفَّا رَ نَبَا تُهٗ ثُمَّ يَهِيْجُ فَتَرٰٮهُ مُصْفَرًّا ثُمَّ يَكُوْنُ حُطٰمًا ۗ وَفِى الْاٰ خِرَةِ عَذَا بٌ شَدِيْدٌ ۙ وَّمَغْفِرَةٌ مِّنَ اللّٰهِ وَرِضْوَا نٌ ۗ وَمَا الْحَيٰوةُ الدُّنْيَاۤ اِلَّا مَتَا عُ الْغُرُوْرِ


ই‘লামূআন্নামাল হায়া-তুদ্দুনইয়া-লা‘ইবুওঁ ওয়ালাহউওঁ ওয়া ঝীনাতুওঁ ওয়া তাফা-খুরুম বাইনাকুম ওয়া তাকা-ছু রুন ফিল আমওয়া-লি ওয়ালআওলা-দা কামাছালি গাইছিন আ‘জাবাল কুফফা-রা নাবাতুহূছু ম্মা ইয়াহীজুফাতারা-হু মুসফাররান ছুম্মা ইয়াকূনুহুতামাও ওয়া ফিল আ-খিরাতি ‘আযা-বুন শাদীদুওঁ ওয়া মাগফিরাতুম মিনাল্লা-হি ওয়া রিদওয়ানুওঁ ওয়ামাল হায়া-তুদ্দুনইয়াইল্লা মাতা-‘উল গুরূর।




"তোমরা জেনে রেখ, দুনিয়ার জীবন ক্রীড়া-কৌতুক, শোভা-সৌন্দর্য, পারস্পরিক গর্ব-অহঙ্কার আর ধন-মাল ও সন্তানাদিতে আধিক্যের প্রতিযোগিতা মাত্র। তার উদাহরণ হল বৃষ্টি, আর তা হতে উৎপন্ন শষ্যাদি কৃষকের মনকে আনন্দে ভরে দেয়, তারপর তা পেকে যায়, তখন তুমি তাকে হলুদ বর্ণ দেখতে পাও, পরে তা খড় ভুষি হয়ে যায়। (আর আখেরাতের চিত্র অন্যরকম, পাপাচারীদের জন্য), আখেরাতে আছে কঠিন শাস্তি, (আর নেককারদের জন্য আছে) আল্লাহর ক্ষমা ও সন্তুষ্টি। আর দুনিয়ার জীবনটা তো ধোঁকার বস্তু ছাড়া আর কিছুই না।"


(QS. Al-Hadid 57: Verse 20)।


(২)-Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:




وَمَا مُحَمَّدٌ اِلَّا رَسُوْلٌ ۚ قَدْ خَلَتْ مِنْ قَبْلِهِ الرُّسُلُ ۗ اَفَا۟ئِنْ مَّا تَ اَوْ قُتِلَ انْقَلَبْتُمْ عَلٰۤى اَعْقَا بِكُمْ ۗ وَمَنْ يَّنْقَلِبْ عَلٰى عَقِبَيْهِ فَلَنْ يَّضُرَّ اللّٰهَ شَيْــئًا ۗ وَسَيَجْزِى اللّٰهُ الشّٰكِرِيْنَ


ওয়ামা-মুহাম্মাদুন ইল্লা-রাছুলুন কাদ খালাত মিন কাবলিহির রুছুলু আফাইম্মা-তা আও কুতিলানকালাবতুম ‘আলাআ‘কা-বিকুম ওয়া মাইঁ ইয়ানকালিব ‘আলা‘আকিবাইহি ফালাইঁ ইয়াদুররাল্লা-হা শাইআওঁ ওয়াছাইয়াজঝিল্লা-হুশশা-কিরীন।




"মুহাম্মাদ হচ্ছে একজন রসূল মাত্র, তাঁর পূর্বে আরও অনেক রসূল গত হয়েছে; কাজেই যদি সে মারা যায় কিংবা নিহত হয়, তবে কি তোমরা উল্টাদিকে ঘুরে দাঁড়াবে? এবং যে ব্যক্তি উল্টাদিকে ফিরে দাঁড়ায় সে আল্লাহর কোনই ক্ষতি করতে পারবে না এবং আল্লাহ কৃতজ্ঞদেরকে অতিশীঘ্র বিনিময় প্রদান করবেন।"


(QS. Ali 'Imran 3: Verse 144)Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:




وَمَا نُرْسِلُ الْمُرْسَلِيْنَ اِلَّا مُبَشِّرِيْنَ وَمُنْذِرِيْنَ ۚ فَمَنْ اٰمَنَ وَاَ صْلَحَ فَلَا خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلَا هُمْ يَحْزَنُوْنَ


ওয়া মা-নুরছিলুল মুরছালীনা ইল্লা-মুবাশশিরীনা ওয়া মুনযিরিনা ফামান আ-মানা ওয়া আসলাহা ফালা-খাওফুন ‘আলাইহিম ওয়ালা-হুম ইয়াহঝানূন।




"আমি তো রসূলদেরকে কেবল সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী করে পাঠিয়েছি, অতঃপর (রসূলের আনুগত্য করে) যারা ঈমান আনে ও নিজেকে সংশোধন করে তাদের নেই কোন ভয়, নেই তাদের কোন দুঃখ।"


(QS. Al-An'am 6: Verse 48,


16/36 ।




(3)Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:




اَفَلَا يَتَدَبَّرُوْنَ الْقُرْاٰ نَ ۗ وَلَوْ كَا نَ مِنْ عِنْدِ غَيْرِ اللّٰهِ لَوَجَدُوْا فِيْهِ اخْتِلَا فًا كَثِيْرًا


আফালা-ইয়াতাদাব্বারূনাল কুরআ-না ওয়া লাও কা-না মিন ‘ইনদি গাইরিল্লা-হি লাওয়াজাদূফীহিখতিলা-ফান কাছীরা-।




"তারা  কি কুরআনের মর্ম বিষয়ে চিন্তে-ভাবনা করে না? যদি তা আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নিকট হতে আসত, তবে তাতে তারা অবশ্যই বহু অসঙ্গতি পেত।"


(QS. An-Nisa' 4: Verse 82)


An nisa'4:79




(4) Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:




وَاِ نْ کُنْتُمْ فِيْ رَيْبٍ مِّمَّا نَزَّلْنَا عَلٰى عَبْدِنَا فَأْتُوْا بِسُوْرَةٍ مِّنْ مِّثْلِهٖ ۖ وَا دْعُوْا شُهَدَآءَكُمْ مِّنْ دُوْنِ اللّٰهِ اِنْ كُنْتُمْ صٰدِقِيْنَ


ওয়া ইন কুনতুম ফী রাইবিম মিম্মা-নাঝঝালনা- ‘আলা-আবদিনা- ফা’তূবিছূরাতিম মিম্মিছলিহী ওয়াদ‘ঊ শুহাদাআকুম মিন দূ নিল্লা-হি ইন কুনতুম সা-দিকীন।




"আমি আমার বান্দাহর প্রতি যা নাযিল করেছি তাতে তোমাদের কোন সন্দেহ থাকলে তোমরা তার মত কোন সূরাহ এনে দাও আর তোমরা যদি সত্যবাদী হও, তবে আল্লাহ ছাড়া তোমাদের সকল সাহায্যকারীকে আহবান কর।"


(QS. Al-Baqarah 2: Verse 23)



(5) Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


وَقَطَّعْنٰهُمْ فِى الْاَ رْضِ اُمَمًا ۚ مِنْهُمُ الصّٰلِحُوْنَ وَمِنْهُمْ دُوْنَ ذٰلِكَ ۖ وَبَلَوْنٰهُمْ بِا لْحَسَنٰتِ وَا لسَّيِّاٰتِ لَعَلَّهُمْ يَرْجِعُوْنَ

ওয়া কাত্তা‘না-হুম ফিল আরদিউমামান মিনহুমুসসা-লিহূনা ওয়া মিনহুম দূ না যালিকা  ওয়া বালাওনা-হুম বিলহাছানা-তি ওয়াছছাইয়িআ-তি লা‘আল্লাহুম ইয়ারজি‘ঊন।


"পৃথিবীতে আমি তাদেরকে নানা দলে বিভক্ত করে দিয়েছিলাম, তাদের মধ্যে কিছু দল ছিল সৎ, কতক দল অন্য রকম এবং সুখ আর দুখ দিয়ে তাদেরকে পরীক্ষা করেছিলাম যাতে তারা (আল্লাহর নির্দেশের পথে) ফিরে আসে।"

(QS. Al-A'raf 7: Verse 168)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:




وَمِنْ اٰيٰتِهٖ خَلْقُ السَّمٰوٰتِ وَا لْاَ رْضِ وَا خْتِلَا فُ اَلْسِنَتِكُمْ وَاَ لْوَا نِكُمْ ۗ اِنَّ فِيْ ذٰلِكَ لَاٰ يٰتٍ لِّلْعٰلِمِيْنَ


ওয়া মিন আ-য়া-তিহী খালকুছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদিওয়াখতিলা-ফুআলছিনাতিকুম ওয়া আলওয়া-নিকুম ইন্না ফী যা-লিকা লাআ-য়া-তিল লিল‘আ-লিমীন।




"তাঁর নিদর্শনের মধ্যে হল, আসমানসমূহ ও যমীনের সৃষ্টি এবং তোমাদের ভাষা ও বর্ণের বিভিন্নতা। জ্ঞানীদের জন্য অবশ্যই এতে আছে বহু নিদর্শন।"


(QS. Ar-Rum 30: Verse 22)

----------------------------------------------


ভাষার মাধ্যমে যদি কিতাব কূরআনের তফসির-বুঝিয়ে দেওয়া যেত ,তবে শোষক বেইমাম আর অত্যাচারী এ জগৎ এ একটি ও থাকত না। আমিত্বের অন্ধকার দূর করার প্রবল প্রচেষ্টার দৃঢ় সংকল্প যার নেই অর্থাৎ অনিচ্ছুক অন্তরে ইহার তফসীর প্রবেশ  করতেই পারে না। যাহা প্রবেশ করে উহা হইল ধর্মীয় আনুষ্ঠানিক ভাবে কতগুলো মাসলা মাসায়েল জাতীয় বিদ্যা ।



প্রথম মানব আদম (আঃ) হতে একটি মাত্র ধর্ম ইসলামের জন্ম আর সেই একটি মাত্র ধর্মের একটি মাত্র কথা একটি মাত্র উপদেশ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষদেরকে বিভিন্ন মহাপুরুষ তথা, অবতারদের নিয়ে একটি মাত্র হেদায়েত করে গেছেন। সেই একটি মাত্র হেদায়েতের নামটি হল, নিজেকে চেনা (Know thyself)।

তাই ইসলাম ঘোষণা করেছেন যে, প্রত্যেক জাতিকে হেদায়েত করার জন্য অবতার তথা নবী পাঠানো হয়েছে এবং প্রত্যেক অবতার তথা নবী একটি মাত্র ধর্ম প্রচার করে গেছেন। সেই একটি মাত্র ধর্মের নাম হল ইসলাম ধর্ম। আল্লাহ অসীম। সীমার দেয়ালে তিনি নেই। জ্ঞান অসীম। সীমার দেয়ালে জ্ঞান নেই। যদি জ্ঞানের এখানেই শেষ বলে ঘোষণা করা হয় তবে আল্লাহরও একস্থানে এসে শেষ হয়ে যাবার প্রশ্নটি আসে। নূতন নূতন বস্তুর বিজ্ঞানের আবিষ্কার এই অসীমতার স্বাক্ষর বহন করে চলেছে। বস্তুর বিজ্ঞানের যেখানে শেষ নেই বলে কোন কথা আসে না সেখানে আত্মার বিজ্ঞানের প্রশ্নটি তো আরও ব্যাপক এবং জটিল এবং ইহারও শেষ নেই। কোরান মাজীদ আল্লাহর তথা অসীমের কথা সমষ্টি। অসীমের কথাও অসীম। মানুষ তার সম্পূর্ণ অনুবাদ এবং ব্যাখ্যা কোনদিনও দিতে পারে না। কারণ অসীমের গুণাবলীর শেষ নেই এবং যেহেতু গুণাবলীর অন্ত নেই সেইহেতু তার ব্যাখ্যারও শেষ নেই।


 দেহতে যে আমিটি বাস করছে, যে আমিটি কথা বলছে, যে আমিটি দেখছে, যে আমিটি অনুভব করেছে সেই আমিটি কে? সেই আমিটার নাম কি? সে আমিটার পরিচয় কি? এত জ্ঞান বিজ্ঞান মাথার মগজে গুজে রাখা হয়েছে সেই মগজের মালিক আমিটা কে? গুজামিলের উত্তর, আত্মতৃপ্তির উত্তর নানা মুনি নানা রকমে বুঝাতে চেয়েছেন কিন্তু ঐ পর্যন্তই। পৃথিবীর চিন্তাশীল ব্যক্তি এবং বৈজ্ঞানিকদের আকুল আবেদন করছি, আপনারা মানুষ মারার নূতন নূতন ফাঁদ আবিষ্কার না করে গবেষণা করে আবিষ্কার করতে চেষ্টা করুন যে, এই হাড়, মাংসের তৈরী মানব দেহা তে যে আমিটা তথা রূহ তথা আত্মাটা বাস করছে সে কে? কি তার পরিচয়? কিভাবে তার পরিচয় পাওয়া যেতে পারে তার ফরমুলা দান করুন। । যদি ধরে নিই দেহের সবকিছুর মিলিত সিনথেসিসটাই আমি নামক প্রাণটা, ইহা কি একটা বিরাট গুজামিলের ফাঁকি মারা হয় না? এই ফাঁকি মারা যতদিন চলতে থাকবে, যে কোন ইজমের দোহাই দিয়ে হোক না কেন তাতে কি পৃথিবীতে শান্তি আসতে পারবে? "দরিদ্রতার যেমন অভিশাপ আছে প্রাচুর্যতারও তেমনি অভিশাপ আছে,"এই দর্শন ইসলাম আমাদেরকে দিয়েছে। তাহলে শান্তি কোথায়? একটা অজানা অতৃপ্ত কামনা বাসনার স্রোতে ভেসে চলছি? অহঙ্কার, আত্মগরিমা অনেক সময় সাময়িক শান্তি দেয় আবার সেই একঘেয়ে অহঙ্কার এবং আত্মগরিমাটাও ভাল লাগে না। কোথায় যেন নিজেকে সমার্পণ করতে পারলে আরাম পেতাম, শান্তি পেতাম, এ রকম প্রশ্ন বুকের ভিতর বোবার মত কেঁদে উঠে। এই বিরাট অথচ অতি ক্ষুদ্র এবং অতি পরিচিত প্রশ্নের উত্তর যেদিন মানবজাতী আবিষ্কার করতে পারবে, যেদিন আমিকে চেনবার কোন সার্বিক বৈজ্ঞানিক ফরমুলা দিতে পারবে যার দ্বারা আমিকে চেনা যায় সেদিনই পৃথিবীর মানুষগুলো প্রকৃত শান্তি পাবার আশা করতে পারে। প্রথম মানব আদম (আঃ) হতে একটি মাত্র ধর্ম ইসলামের জন্ম আর সেই একটি মাত্র ধর্মের একটি মাত্র কথা একটি মাত্র উপদেশ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষদেরকে বিভিন্ন মহাপুরুষ তথা, অবতারদের নিয়ে একটি মাত্র হেদায়েত করে গেছেন। সেই একটি মাত্র হেদায়েতের নামটি হল, নিজেকে চেনা।




وقُلْ جَاءَ الْحَقُّ وَزَهَقَ الْبَاطِلُ إِنَّ البَاطِلَ كَانَ زَهُوقًاه


 ১৭:৮১ আর বল, হক এসেছে এবং মিথ্যা (বাতিল) বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা প্রকৃতিগত ভাবে বিলুপ্ত হবেই।


 নিসা-59 (মতভেদ হলে ফিরে এস আল্লাহর দিকে। 

-------------------------

আল কুরআন:

হুদাল্লীল মুত্তাকীন,

হুদাল্লীল নাস,

 হদাল্লাল মহসিনীন।

-----------------------------

Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


وَمِنَ النَّا سِ مَنْ يَّقُوْلُ اٰمَنَّا بِا للّٰهِ وَبِا لْيَوْمِ الْاٰ خِرِ وَمَا هُمْ بِمُؤْمِنِيْنَ 

ওয়া মিনান্না-ছি মাইঁ ইয়াকূলু আ-মান্না- বিল্লা-হি ওয়া বিলইয়াওমিল আ-খিরি ওয়ামা-হুম বিমু’মিনীন।


"মানুষের মধ্যে এমন লোক আছে যারা বলে, ‘‘আমরা আল্লাহর প্রতি এবং আখেরাতের দিনের প্রতি ঈমান এনেছি’’ কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তারা মু’মিন নয়।"

(QS. Al-Baqarah 2: Verse 8।


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


وَاِ نْ کُنْتُمْ فِيْ رَيْبٍ مِّمَّا نَزَّلْنَا عَلٰى عَبْدِنَا فَأْتُوْا بِسُوْرَةٍ مِّنْ مِّثْلِهٖ ۖ وَا دْعُوْا شُهَدَآءَكُمْ مِّنْ دُوْنِ اللّٰهِ اِنْ كُنْتُمْ صٰدِقِيْنَ

ওয়া ইন কুনতুম ফী রাইবিম মিম্মা-নাঝঝালনা- ‘আলা-আবদিনা- ফা’তূবিছূরাতিম মিম্মিছলিহী ওয়াদ‘ঊ শুহাদাআকুম মিন দূ নিল্লা-হি ইন কুনতুম সা-দিকীন।


"আমি আমার বান্দাহর প্রতি যা নাযিল করেছি তাতে তোমাদের কোন সন্দেহ থাকলে তোমরা তার মত কোন সূরাহ এনে দাও আর তোমরা যদি সত্যবাদী হও, তবে আল্লাহ ছাড়া তোমাদের সকল সাহায্যকারীকে আহবান কর।"

(QS. Al-Baqarah 2: Verse 23)

(তাওহীদের পর এবারে রিসালাতের প্রমাণ পেশ করা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, আমি আমার বান্দার প্রতি যে কিতাব অবতীর্ণ করেছি, সেটা যে আল্লাহরই পক্ষ থেকে অবতীর্ণ এ ব্যাপারে যদি তোমাদের কোন সন্দেহ থাকে, তবে তোমরা তোমাদের সকল সহযোগীদের সাথে নিয়ে এই ধরনের কোন একটি সূরা রচনা করে দেখিয়ে দাও! আর যদি এ রকম করতে না পার, তাহলে জেনে নিও যে, বস্ত্ততঃ এ বাণী কোন মানুষের প্রচেষ্টার ফল নয়, বরং তা আল্লাহর বাণী। তোমাদের উচিত, আল্লাহর কালাম এবং রসূলের রিসালাতের উপর ঈমান এনে সেই জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচতে চেষ্টা করা)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


وَ مِنْهُمْ اُمِّيُّوْنَ لَا يَعْلَمُوْنَ الْكِتٰبَ اِلَّاۤ اَمَا نِيَّ وَاِ نْ هُمْ اِلَّا يَظُنُّوْنَ

ওয়া মিনহুম উম্মিইয়ূনা লা-ইয়া‘লামূনাল কিতা-বা ইল্লা আমা-নিইইয়া ওয়াইনহুম ইল্লা-ইয়াজু ন্নূন।


"তাদের মাঝে এমন কিছু নিরক্ষর লোক আছে, যাদের মিথ্যা আকাঙ্ক্ষা ছাড়া কিতাবের কোন জ্ঞানই নেই, তারা কেবল অলীক ধারণা পোষণ করে।"

(QS. Al-Baqarah 2: Verse 78)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


اِنَّ الَّذِيْنَ يَكْتُمُوْنَ مَاۤ اَنْزَلْنَا مِنَ الْبَيِّنٰتِ وَا لْهُدٰى مِنْۢ بَعْدِ مَا بَيَّنّٰهُ لِلنَّا سِ فِى الْكِتٰبِ ۙ اُولٰٓئِكَ يَلْعَنُهُمُ اللّٰهُ وَ يَلْعَنُهُمُ اللّٰعِنُوْنَ 

ইন্নাল্লাযীনা ইয়াকতুমূনা মা-আনঝালনা-মিনাল বাইয়িনা-তি ওয়াল হুদা-মিম বা‘দি মা-বাইয়ান্না-হু লিন্না-ছি ফিল কিতা-বি উলাইকা ইয়াল ‘আনুহুমুল্লা-হু ওয়া ইয়াল‘আনুহুমুল্লা-‘ইনূন।


"নিশ্চয়ই যারা আমার অবতীর্ণ কোন দলীল এবং হিদায়াতকে লোকেদের জন্য আমি কিতাবের মধ্যে বর্ণনা করার পরেও গোপন করে, আল্লাহ তাদেরকে অভিসম্পাত করেন আর অভিসম্পাতকারীরাও তাদের প্রতি অভিসম্পাত করে থাকে।"

(QS. Al-Baqarah 2: Verse 159,174,176।


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


زُيِّنَ لِلَّذِيْنَ كَفَرُوا الْحَيٰوةُ الدُّنْيَا وَيَسْخَرُوْنَ مِنَ الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا ۘ وَا لَّذِيْنَ اتَّقَوْا فَوْقَهُمْ يَوْمَ الْقِيٰمَةِ ۗ وَا للّٰهُ يَرْزُقُ مَنْ يَّشَآءُ بِغَيْرِ حِسَا بٍ

ঝুইয়িনা লিল্লাযীনা কাফারুল হায়া-তুদ্দুনইয়া-ওয়া ইয়াছখারূনা মিনাল্লাযীনা আ-মানূ। ওয়াল্লাযী নাত্তাকাও ফাওকাহুম ইয়াওমাল কিয়া-মাতি ওয়াল্লা-হু ইয়ারঝুকুমাইঁ ইয়াশাউ বিগাইরি হিছা-ব।


"কাফিরদের নিকট পার্থিব জীবন মোহনীয় করা হয়েছে এবং তারা মুমিনদেরকে বিদ্রূপ করে থাকে, বস্তুতঃ ক্বিয়ামাতের দিন মুত্তাকীগণ তাদের চেয়ে উন্নত অবস্থায় থাকবে, আল্লাহ যাকে ইচ্ছে অপরিমিত রিযক দিয়ে থাকেন।"

(QS. Al-Baqarah 2: Verse 212,।

(যেহেতু বেশীরভাগ মুসলিমরা দরিদ্র ছিল, পার্থিব সুখ-স্বাচ্ছন্দ্য ও সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিল। তাই কাফেররা অর্থাৎ, মক্কার কুরাইশরা তাদেরকে নিয়ে উপহাস করত। যেমন, প্রত্যেক যুগের বিত্তশালীদের চিরাচরিত এই একই রীতি। [২] ঈমানদারদের দরিদ্রতাময় এবং বিলাসবিহীন জীবনের কারণে কাফেররা যে তাদের নিয়ে উপহাস ও বিদ্রূপ করত, সে কথা উল্লেখ করে বলা হচ্ছে যে, কিয়ামতের দিন এই দরিদ্র মানুষগুলো তাদের আল্লাহভীরুতার গুণে শীর্ষস্থান লাভ করবে। 'অশেষ জীবিকা'র সম্পর্ক আখেরাত ও দুনিয়া দু'টোরই সাথে হতে পারে। কেননা, কয়েক বছরের মধ্যেই মহান আল্লাহ এই দরিদ্র লোকদের জন্য দেশ বিজয়ের দরজা খুলে দিয়েছিলেন, যার ফলে পার্থিব ভোগসামগ্রী ও রুযীর প্রাচুর্য নেমে এসেছিল তাদের জীবনে।)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


يُؤْتِى الْحِكْمَةَ مَنْ يَّشَآءُ ۚ وَمَنْ يُّؤْتَ الْحِكْمَةَ فَقَدْ اُوْتِيَ خَيْرًا كَثِيْرًا ۗ وَمَا يَذَّكَّرُ اِلَّاۤ اُولُوا الْاَ لْبَا بِ

ইউ’তিল হিকমাতা মাইঁ ইয়াশাউ ওয়া মাইঁ ইউ’তাল হিকমাতা ফাকাদ ঊতিয়া খাইরান কাছীরাওঁ ওয়ামা-ইয়াযযাক্কারু ইল্লাউলুল আলবা-ব।


"যাকে ইচ্ছে তিনি হিকমাত দান করেন এবং যে ব্যক্তি এ জ্ঞানপ্রাপ্ত হয়, নিঃসন্দেহে সে মহাসম্পদ প্রাপ্ত হয় এবং উপদেশ তারাই গ্রহণ করে, যারা জ্ঞানী।"

(QS. Al-Baqarah 2: Verse 269,।



Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


نَزَّلَ عَلَيْكَ الْـكِتٰبَ بِا لْحَقِّ مُصَدِّقًا لِّمَا بَيْنَ يَدَيْهِ وَاَ نْزَلَ التَّوْرٰٮةَ وَا لْاِ نْجِيْلَ 

নাঝঝালা ‘আলাইকাল কিতা-বা বিলহাক্কি মুসাদ্দিকালিলমা-বাইনা ইয়াদাইহি ওয়াআনঝালাত তাওরা-তা ওয়াল ইনজীল।


"তিনি সত্য সহকারে তোমার উপর কিতাব অবতীর্ণ করেছেন, যা পূর্বতন কিতাবের সমর্থক এবং তিনি তাওরাত ও ইঞ্জীল অবতীর্ণ করেছেন ।"

(QS. Ali 'Imran 3: Verse 3,4

(ইতিপূর্বে নবীদের উপর যে কিতাবসমূহ নাযিল হয়েছে, এই কিতাব সেগুলোর সত্যায়ন করে। অর্থাৎ, সে কিতাবগুলোতে যে কথাগুলো লিপিবদ্ধ ছিল, তার সত্যায়ন করে এবং তাতে যে সব ভবিষ্যদ্বাণী বর্ণিত হয়েছে, তা সত্য বলে স্বীকার করে। আর এর পরিষ্কার অর্থ হল, কুরআন কারীমও সেই সত্তার পক্ষ হতে অবতীর্ণ, যে সত্তা পূর্বেও বহু কিতাব নাযিল করেছেন। এটা যদি কোন অন্য পক্ষ হতে আসত অথবা মানুষের চেষ্টার ফল হত, তাহলে এর এবং উক্ত কিতাবগুলোর মধ্যে পারস্পরিক মিল থাকার পরিবর্তে অমিলই থাকত। [২] অর্থাৎ, অবশ্যই তাওরাত এবং ইঞ্জীল সব সব সময়ে মানুষের হিদায়াতের উৎস ছিল। কারণ এগুলোর অবতীর্ণ হওয়ার উদ্দেশ্যই ছিল এটাই। এরপর 'তিনি ফুরকান অবতীর্ণ করেছেন' বলে এ কথা পরিষ্কার করে দিলেন যে, তাওরাত ও ইঞ্জীলের যামানা শেষ হয়ে গেছে। এখন তো কুরআন অবতীর্ণ হয়ে গেছে। আর কুরআনই হল ফুরকান এবং সত্য ও মিথ্যা জানার এটাই হল কষ্টিপাথর।)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


زُيِّنَ لِلنَّا سِ حُبُّ الشَّهَوٰتِ مِنَ النِّسَآءِ وَا لْبَـنِيْنَ وَا لْقَنَا طِيْرِ الْمُقَنْطَرَةِ مِنَ الذَّهَبِ وَا لْفِضَّةِ وَا لْخَـيْلِ الْمُسَوَّمَةِ وَا لْاَ نْعَا مِ وَا لْحَـرْثِ ۗ ذٰلِكَ مَتَا عُ الْحَيٰوةِ الدُّنْيَا ۚ وَا للّٰهُ عِنْدَهٗ حُسْنُ الْمَاٰ بِ

ঝুইয়িনা লিন্না-ছি হুব্বুশশাহাওয়া-তি মিনান নিছাই ওয়াল বানীনা ওয়াল কানা-তীরিল মুকানতারাতি মিনাযযাহাবি ওয়াল ফিদ্দাতি ওয়াল খাইলিল মুছাওওয়ামাতি ওয়াল আন‘আমি ওয়াল হারছিযা-লিকা মাতা-‘উল হায়া-তিদ্দুনইয়া-ওয়াল্লা-হু ‘ইনদাহু হুছনুল মাআ-ব।


"মানুষের কাছে সুশোভিত করা হয়েছে নারী, সন্তান, স্ত্তপীকৃত স্বর্ণ ও রৌপ্যভান্ডার, চিহ্নযুক্ত অশ্বরাজি, গৃহপালিত পশু এবং শস্যক্ষেত্র, এসব পার্থিব জীবনের সম্পদ, আর আল্লাহ -তাঁরই নিকট রয়েছে উত্তম আশ্রয়স্থল।"

(QS. Ali 'Imran 3: Verse 14)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


اِنَّ الدِّيْنَ عِنْدَ اللّٰهِ الْاِ سْلَا مُ ۗ وَمَا اخْتَلَفَ الَّذِيْنَ اُوْتُوا الْكِتٰبَ اِلَّا مِنْۢ بَعْدِ مَا جَآءَهُمُ الْعِلْمُ بَغْيًاۢ بَيْنَهُمْ ۗ وَمَنْ يَّكْفُرْ بِاٰ يٰتِ اللّٰهِ فَاِ نَّ اللّٰهَ سَرِيْعُ الْحِسَا بِ

ইন্নাদ্দীনা ‘ইনদাল্লা-হিল ইছলা-মু ওয়ামাখতালাফাল্লাযীনা ঊতুল কিতা-বা ইল্লা-মিম বা‘দি মা-জাআহুমুল ‘ইলমুবাগইয়াম বাইনাহুম ওয়ামাইঁ ইয়াকফুর বিআ-য়া-তিল্লা-হি ফাইন্নাল্লা-হা ছারী‘উল হিছা-ব।


"নিশ্চয় আল্লাহর নিকট একমাত্র দ্বীন হল ইসলাম। বস্তুতঃ যাদেরকে কিতাব দেয়া হয়েছিল তারা জ্ঞান লাভের পর একে অন্যের উপর প্রাধান্য লাভের জন্য মতভেদ সৃষ্টি করেছে এবং যে ব্যক্তি আল্লাহর নিদর্শনসমূহ্কে অস্বীকার করবে, (সে জেনে নিক) নিশ্চয়ই আল্লাহ হিসাব গ্রহণে অতিশয় তৎপর।"

(QS. Ali 'Imran 3: Verse 19)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


قُلْ اِنْ تُخْفُوْا مَا فِيْ صُدُوْرِكُمْ اَوْ تُبْدُوْهُ يَعْلَمْهُ اللّٰهُ ۗ وَيَعْلَمُ مَا فِى السَّمٰوٰتِ وَمَا فِى الْاَ رْضِ ۗ وَا للّٰهُ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ

কুল ইন তুখফু মা-ফী সুদূ রিকুম আও তুবদূ হু ইয়া‘লামহুল্লা-হু ওয়া ইয়া‘লামুমা-ফিছছামাওয়া-তি ওয়ামা-ফিল আরদিওয়াল্লা-হু ‘আলা-কুল্লি শাইইন কাদীর।


"বল, ‘তোমরা তোমাদের অন্তরের বিষয়কে গোপন কর অথবা প্রকাশ কর, আল্লাহ তা জানেন, আর তিনি জানেন যা কিছু আকাশসমূহে এবং ভূভাগে আছে; আল্লাহ সকল বস্তুর উপর ক্ষমতাবান’।"

(QS. Ali 'Imran 3: Verse 29)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


قُلْ اَطِيْعُوا اللّٰهَ وَا لرَّسُوْلَ ۚ فَاِ نْ تَوَلَّوْا فَاِ نَّ اللّٰهَ لَا يُحِبُّ الْكٰفِرِيْنَ

কুল আতী‘উল্লা-হা ওয়ার রাছূলা ফাইন তাওয়াল্লাও ফাইন্নাল্লা-হা লা-ইউহিব্বুল কাফিরীন।


"বল, ‘তোমরা আল্লাহর ও রসূলের আজ্ঞাবহ হও’। অতঃপর যদি তারা না মানে, তবে (জেনে রেখ) আল্লাহ কাফিরদেরকে ভালবাসেন না।"

(QS. Ali 'Imran 3: Verse 32,33,34,132, আন নিসা-59,65,80

মায়িদাহ-5-92 ।


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


يٰۤـاَهْلَ الْكِتٰبِ لِمَ تُحَآ جُّوْنَ فِيْۤ اِبْرٰهِيْمَ وَمَاۤ اُنْزِلَتِ التَّوْرٰٮةُ وَا لْاِ نْجِيْلُ اِلَّا مِنْۢ بَعْدِهٖ ۗ اَفَلَا تَعْقِلُوْنَ

ইয়াআহলাল কিতা-বি লিমা তুহাজজুনা ফীইবরা-হীমা ওয়ামা উনঝিলাতিত তাওরা-তু ওয়াল ইনজীলু ইল্লা-মিম বাদিহী আফালা-তা‘কিলূন।


"হে আহলে কিতাব! তোমরা কেন ইবরাহীম সম্পর্কে তর্ক করছ? তাওরাত এবং ইঞ্জিল তো তারপরেই অবতীর্ণ হয়েছে, তোমরা কি তাও বুঝ না?"

(QS. Ali 'Imran 3: Verse 65,67 ।


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


وَدَّتْ طَّآئِفَةٌ مِّنْ اَهْلِ الْكِتٰبِ لَوْ يُضِلُّوْنَكُمْ ۗ  وَمَا يُضِلُّوْنَ اِلَّاۤ اَنْفُسَهُمْ وَمَا يَشْعُرُوْنَ

ওয়াদ্দাত তাইফাতুম মিন আহলিল কিতা-বি লাও ইউদিললূনাকুম ওয়ামা ইউদিললূ না ইল্লা-আনফুছাহুম ওয়ামা-ইয়াশ‘উরূন।


"কিতাবধারীদের একদল চায় যাতে তোমাদেরকে পথভ্রষ্ট করতে পারে, অথচ তারা নিজেদেরকে ছাড়া অন্য কাউকেও পথভ্রষ্ট করে না, কিন্তু তারা উপলব্ধি করতে পারে না।"

(QS. Ali 'Imran 3: Verse 69)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


مَا كَا نَ لِبَشَرٍ اَنْ يُّؤْتِيَهُ اللّٰهُ الْكِتٰبَ وَا لْحُكْمَ وَا لنُّبُوَّةَ ثُمَّ يَقُوْلَ لِلنَّا سِ كُوْنُوْا عِبَا دًا لِّيْ مِنْ دُوْنِ اللّٰهِ وَلٰـكِنْ كُوْنُوْا رَبَّا نِيّٖنَ بِمَا كُنْتُمْ تُعَلِّمُوْنَ الْكِتٰبَ وَبِمَا كُنْتُمْ تَدْرُسُوْنَ 

মা-কা-না লিবাশারিন আই ইউ’তিইয়াহুল্লা-হুল কিতা-বা ওয়াল হুকমা ওয়ান্নুবুওওয়াতা ছু ম্মা ইয়াকূলা লিন্না-ছি কূনূ‘ইবা-দাললী মিন দুনিল্লা-হি ওয়ালা-কিন কূনূ রাব্বানিইয়ীনা বিমা-কুনতুম তু‘আলিল মূনাল কিতা-বা ওয়া বিমা কুনতুম তাদরুছূন।


"কোন মানব সন্তানের পক্ষে এটা সম্ভব নয় যে, আল্লাহ তাকে কিতাব, জ্ঞান ও নুবুওয়াত দান করেন, অতঃপর সে লোকেদেরকে বলে, ‘তোমরা আল্লাহকে ছেড়ে আমার বান্দা হয়ে যাও, বরং (সে বলবে), ‘তোমরা আল্লাহ্ওয়ালা হও; যেহেতু তোমরা কিতাব শিক্ষা দান কর এবং নিজেরাও পাঠ কর’।"

(QS. Ali 'Imran 3: Verse 79)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


وَلْتَكُنْ مِّنْكُمْ اُمَّةٌ يَّدْعُوْنَ اِلَى الْخَيْرِ وَيَأْمُرُوْنَ بِا لْمَعْرُوْفِ وَيَنْهَوْنَ عَنِ الْمُنْكَرِ ۗ وَاُ ولٰٓئِكَ هُمُ الْمُفْلِحُوْنَ

ওয়ালতাকুম মিনকুম উম্মাতুইঁ ইয়াদ‘ঊনা ইলাল খাইরি ওয়াইয়া’মুরূনা বিলমা‘রূফি ওয়া ইয়ানহাওনা ‘আনিল মুনকারি ওয়া উলাইকা হুমুল মুফলিহুন।


"তোমাদের মধ্যে এমন একটা দল হোক, যারা কল্যাণের দিকে আহবান করে, সৎ কাজের আদেশ করে এবং অসৎ কাজ হতে নিষেধ করে আর এরাই সফলকাম।"

(QS. Ali 'Imran 3: Verse 104,110 ।


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


وَمَا مُحَمَّدٌ اِلَّا رَسُوْلٌ ۚ قَدْ خَلَتْ مِنْ قَبْلِهِ الرُّسُلُ ۗ اَفَا۟ئِنْ مَّا تَ اَوْ قُتِلَ انْقَلَبْتُمْ عَلٰۤى اَعْقَا بِكُمْ ۗ وَمَنْ يَّنْقَلِبْ عَلٰى عَقِبَيْهِ فَلَنْ يَّضُرَّ اللّٰهَ شَيْــئًا ۗ وَسَيَجْزِى اللّٰهُ الشّٰكِرِيْنَ

ওয়ামা-মুহাম্মাদুন ইল্লা-রাছুলুন কাদ খালাত মিন কাবলিহির রুছুলু আফাইম্মা-তা আও কুতিলানকালাবতুম ‘আলাআ‘কা-বিকুম ওয়া মাইঁ ইয়ানকালিব ‘আলা‘আকিবাইহি ফালাইঁ ইয়াদুররাল্লা-হা শাইআওঁ ওয়াছাইয়াজঝিল্লা-হুশশা-কিরীন।


"মুহাম্মাদ হচ্ছে একজন রসূল মাত্র, তাঁর পূর্বে আরও অনেক রসূল গত হয়েছে; কাজেই যদি সে মারা যায় কিংবা নিহত হয়, তবে কি তোমরা উল্টাদিকে ঘুরে দাঁড়াবে? এবং যে ব্যক্তি উল্টাদিকে ফিরে দাঁড়ায় সে আল্লাহর কোনই ক্ষতি করতে পারবে না এবং আল্লাহ কৃতজ্ঞদেরকে অতিশীঘ্র বিনিময় প্রদান করবেন।"

(QS. Ali 'Imran 3: Verse 144)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


اَلَمْ تَرَ اِلَى الَّذِيْنَ اُوْتُوْا نَصِيْبًا مِّنَ الْكِتٰبِ يَشْتَرُوْنَ الضَّلٰلَةَ وَيُرِيْدُوْنَ اَنْ تَضِلُّوا السَّبِيْلَ 

আলাম তারা ইলাল্লাযীনা ঊতূুনাসীবাম মিনাল কিতা-বি ইয়াশতারূনাদ্দালা-লাতা ওয়া ইউরীদূনা আন তাদিল্লুছ ছাবীল।


"তুমি কি সেই লোকেদের প্রতি লক্ষ্য করনি, যাদেরকে কিতাবের অংশ দেয়া হয়েছিল? তারা নিজেরা পথভ্রষ্টতার সওদা করে আর তারা চায় তোমরাও পথভ্রষ্ট হয়ে যাও।"

(QS. An-Nisa' 4: Verse 44,51)



Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


اِنَّ الَّذِيْنَ كَفَرُوْا بِاٰ يٰتِنَا سَوْفَ نُصْلِيْهِمْ نَا رًا ۗ كُلَّمَا نَضِجَتْ جُلُوْدُهُمْ بَدَّلْنٰهُمْ جُلُوْدًا غَيْرَهَا لِيَذُوْقُوا الْعَذَا بَ ۗ اِنَّ اللّٰهَ كَا نَ عَزِيْزًا حَكِيْمًا

ইন্নাল্লাযীনা কাফারূ বিআ-য়া-তিনা-ছাওফা নুসলীহিম না-রান কুল্লামা- নাদিজাত জুলু দুহুম বাদ্দালনা-হুম জুলূদান গায়রাহা-লিয়াযূকুল ‘আয-াব ইন্নাল্লা-হা কা-না ‘আঝীঝান হাকীমা- ।


"যারা আমার আয়াতসমূহকে প্রত্যাখ্যান করে নিশ্চয়ই আমি তাদেরকে আগুনে দগ্ধ করব, যখন তাদের গায়ের চামড়া দগ্ধ হবে, আমি সেই চামড়াকে নতুন চামড়া দ্বারা বদলে দেব যেন তারা (শাস্তির পর) শাস্তি ভোগ করে। আল্লাহ নিশ্চয়ই পরাক্রমশালী ও বিজ্ঞানময়।"

(QS. An-Nisa' 4: Verse 56)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


مَاۤ اَصَا بَكَ مِنْ حَسَنَةٍ فَمِنَ اللّٰهِ ۖ وَمَاۤ اَصَا بَكَ مِنْ سَيِّئَةٍ فَمِنْ نَّـفْسِكَ ۗ وَاَ رْسَلْنٰكَ لِلنَّا سِ رَسُوْلًا ۗ وَكَفٰى بِا للّٰهِ شَهِيْدًا

মাআসা-বাকা মিন হাছানাতিন ফামিনাল্লা-হি ওয়ামাআসা-বাকা মিন ছাইয়িআতিন ফামিন নাফছিকা ওয়া আরছালনা-কা লিন্না-ছি রাছূলাওঁ ওয়া কাফা-বিলা-হি শাহীদা-।


"তোমার কোন কল্যাণ হলে তা হয় আল্লাহর তরফ হতে এবং তোমার যে কোন অকল্যাণ হলে তা হয় তোমার নিজের কারণে এবং আমি তোমাকে মানুষের জন্য রসূলরূপে প্রেরণ করেছি, (এ কথার) সাক্ষী হিসেবে আল্লাহ্ই যথেষ্ট।"

(QS. An-Nisa' 4: Verse 79)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


مَنْ يَّشْفَعْ شَفَا عَةً حَسَنَةً يَّكُنْ لَّهٗ نَصِيْبٌ مِّنْهَا ۚ وَمَنْ يَّشْفَعْ شَفَا عَةً سَيِّئَةً يَّكُنْ لَّهٗ كِفْلٌ مِّنْهَا ۗ وَكَا نَ اللّٰهُ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ مُّقِيْتًا

মাইঁ ইয়াশফা‘ শাফা-‘আতান হাছানাতাইঁ ইয়াকুল্লাহূনাসীবুম মিনহা- ওয়া মাই ইয়াশফা‘ শাফা-আতান ছাইয়িআতাই ইয়াকুল্লাহু কিফলুম মিনহা- ওয়া কা-নাল্লা-হু ‘আলা-কুল্লি শাইইম মুকীতা-।


"যে ব্যক্তি ভাল কাজের জন্য সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে (সাওয়াবের) অংশ আছে এবং যে মন্দ কাজের জন্য সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে অংশ আছে, আল্লাহ সকল বিষয়ে খোঁজ রাখেন।"

(QS. An-Nisa' 4: Verse 85)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


اِنَّ الَّذِيْنَ يَكْفُرُوْنَ بِا للّٰهِ وَرُسُلِهٖ وَيُرِيْدُوْنَ اَنْ يُّفَرِّقُوْا بَيْنَ اللّٰهِ وَرُسُلِهٖ وَيَقُوْلُوْنَ نُؤْمِنُ بِبَعْضٍ وَّنَكْفُرُ بِبَعْضٍ ۙ وَّيُرِيْدُوْنَ اَنْ يَّتَّخِذُوْا بَيْنَ ذٰلِكَ سَبِيْلًا 

ইন্নাল্লাযীনা ইয়াকফুরূনা বিল্লা-হি ওয়া রুছুলিহী ওয়া ইউরীদূ না আইঁ ইউফাররিকূ বাইনাল্লাহি ওয়া রুছুলিহী ওয়া ইয়াকূলূনা নু’মিন ব্বি্বা‘দিওঁ ওয়া নাকফুরু ব্বিা‘দিওঁ ওয়া ইউরিদূ না আইঁ ইয়াত্তাখিযূবাইনা যা-লিকা ছাবীলা-।


"যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলদেরকে অস্বীকার করে আর আল্লাহ ও রসূলদের মাঝে পার্থক্য সৃষ্টি করতে চায় আর বলে (রসূলদের) কতককে আমরা মানি আর কতককে মানি না, আর তারা তার (কুফর ও ঈমানের) মাঝ দিয়ে একটা রাস্তা বের করতে চায় ।"

(QS. An-Nisa' 4: Verse 150)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


اِنَّاۤ اَوْحَيْنَاۤ اِلَيْكَ كَمَاۤ اَوْحَيْنَاۤ اِلٰى نُوْحٍ وَّا لنَّبِيّٖنَ مِنْۢ بَعْدِهٖ ۚ وَاَ وْحَيْنَاۤ اِلٰۤى اِبْرٰهِيْمَ وَاِ سْمٰعِيْلَ وَاِ سْحٰقَ وَيَعْقُوْبَ وَا لْاَ سْبَا طِ وَعِيْسٰى وَاَ يُّوْبَ وَيُوْنُسَ وَهٰرُوْنَ وَسُلَيْمٰنَ ۚ وَاٰ تَيْنَا دَاوٗدَ زَبُوْرًا 

ইন্নাআওহাইনাইলাইকা কামাআওহাইনা ইলানূহিওঁ ওয়ান নাবিইঈনা মিম বা‘দিহী ওয়াআওহাইনা ইলাইবরা-হীমা ওয়া ইছমা-‘ঈলা ওয়া ইছহা-কা ওয়া ইয়া‘কূবা ওয়াল আছবা-তিওয়া ‘ঈসা-ওয়া আইয়ূবা ওয়া ইঊনুছা ওয়া হা-রূনা ওয়া ছুলাইমা-না ওয়া আ-তাইনা-দা-ঊদা ঝাবূরা-।


"আমি তোমার কাছে ওয়াহী পাঠিয়েছি যেমন নূহ ও তার আগের নাবীগণের নিকট ওয়াহী পাঠিয়েছিলাম, আর ইবরাহীম, ইসমাঈল, ইসহাক, ইয়াকুব ও তার বংশধর আর ঈসা, আইয়ূব, ইউনুস, হারূন ও সুলায়মানের নিকটও ওয়াহী পাঠিয়েছিলাম আর আমি দাঊদকে যাবূর প্রদান করেছিলাম।"

(QS. An-Nisa' 4: Verse 163)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


قُلْ يٰۤـاَهْلَ الْـكِتٰبِ لَا تَغْلُوْا فِيْ دِيْـنِكُمْ غَيْرَ الْحَـقِّ وَلَا تَتَّبِعُوْۤا اَهْوَآءَ قَوْمٍ قَدْ ضَلُّوْا مِنْ قَبْلُ وَاَ ضَلُّوْا كَثِيْرًا وَّضَلُّوْا عَنْ سَوَآءِ السَّبِيْلِ

কুলইয়াআহলাল কিতা-বি লা-তাগলূ ফী দীনিকুমগায়রালহাক্কি ওয়ালাতাত্তাবি‘ঊআহওয়াআ কাওমিন কাদ দাললূমিন কাবলুওয়া আদাললূ কাছীরাওঁ ওয়া দাললূ‘আন ছাওয়াইছছাবীল।


"বল, হে কিতাবধারীগণ! তোমরা তোমাদের দ্বীন সম্বন্ধে অন্যায়ভাবে বাড়াবাড়ি করো না, আর সেই সম্প্রদায়ের খেয়াল খুশির অনুসরণ করো না যারা ইতোপূর্বে পথভ্রষ্ট হয়ে গেছে, অনেককে পথভ্রষ্ট করেছে আর সোজা পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে গেছে।"

(QS. Al-Ma'idah 5: Verse 77)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


وَمَا نُرْسِلُ الْمُرْسَلِيْنَ اِلَّا مُبَشِّرِيْنَ وَمُنْذِرِيْنَ ۚ فَمَنْ اٰمَنَ وَاَ صْلَحَ فَلَا خَوْفٌ عَلَيْهِمْ وَلَا هُمْ يَحْزَنُوْنَ

ওয়া মা-নুরছিলুল মুরছালীনা ইল্লা-মুবাশশিরীনা ওয়া মুনযিরিনা ফামান আ-মানা ওয়া আসলাহা ফালা-খাওফুন ‘আলাইহিম ওয়ালা-হুম ইয়াহঝানূন।


"আমি তো রসূলদেরকে কেবল সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারী করে পাঠিয়েছি, অতঃপর (রসূলের আনুগত্য করে) যারা ঈমান আনে ও নিজেকে সংশোধন করে তাদের নেই কোন ভয়, নেই তাদের কোন দুঃখ।"

(QS. Al-An'am 6: Verse 48)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


اَلَّذِيْنَ اٰمَنُوْا وَلَمْ يَلْبِسُوْۤا اِيْمَا نَهُمْ بِظُلْمٍ اُولٰٓئِكَ لَهُمُ الْاَ مْنُ وَهُمْ مُّهْتَدُوْنَ

আল্লাযীনা আ-মানূওয়া লাম ইয়ালবিছূ ঈমা-নাহুম বিজু লমিন উলাইকা লাহুমুল আমনু ওয়া হুম মুহতাদূন।


"যারা ঈমান এনেছে আর যুলম (অর্থাৎ শিরক) দ্বারা তাদের ঈমানকে কলুষিত করেনি, নিরাপত্তা লাভ তারাই করবে আর তারাই হল সঠিক পথপ্রাপ্ত।"

(QS. Al-An'am 6: Verse 82)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


وَوَهَبْنَا لَهٗۤ اِسْحٰقَ وَيَعْقُوْبَ ۗ كُلًّا هَدَيْنَا ۚ وَنُوْحًا هَدَيْنَا مِنْ قَبْلُ وَمِنْ ذُرِّيَّتِهٖ دَاوٗدَ وَسُلَيْمٰنَ وَاَ يُّوْبَ وَيُوْسُفَ وَمُوْسٰى وَ هٰرُوْنَ ۗ وَكَذٰلِكَ نَجْزِى الْمُحْسِنِيْنَ 

ওয়া ওয়াহাবনা-লাহূ ইছহাকা ওয়া ইয়া‘কূবা কুল্লান হাদাইনা- ওয়া নূহান হাদাইনা-মিন কাবলুওয়া মিন যুররিইইয়াতিহী দা-ঊদা ওয়া ছুলাইমা-না ওয়া আইয়ূবা ওয়া ইঊছুফা ওয়া মূছা-ওয়া হা-রূনা ওয়া কাযা-লিকা নাজঝিল মুহছিনীন।


"আমি তাকে  দান  করেছিলাম ইসহাক আর ইয়াকূব; তাদের প্রত্যেককে সৎ পথ দেখিয়েছিলাম, আর এর পূর্বে নূহকে সৎ পথ দেখিয়েছিলাম আর তার বংশধর থেকে দাঊদ, সুলাইমান, আইঊব, ইউসুফ, মূসা ও হারূনকে (সৎ পথ দেখিয়েছিলাম), সৎ কর্মশীলদের আমি এভাবেই পুরস্কৃত করে থাকি।"

(QS. Al-An'am 6: Verse 84,85,86


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


وَلِكُلِّ اُمَّةٍ اَجَلٌ ۚ فَاِ ذَا جَآءَ اَجَلُهُمْ لَا يَسْتَئ۟خِرُوْنَ سَا عَةً وَّلَا يَسْتَقْدِمُوْنَ

ওয়া লিকুল্লি উম্মাতিন আজালুন ফাইযা-জাআ আজালুহুম লা-ইয়াছতা’খিরূনা ছা‘আতাওঁ ওয়ালা-ইয়াছতাকদিমূন।


"প্রতিটি জাতির জন্য সময় নির্ধারিত আছে। তাদের নির্ধারিত সময় যখন এসে যাবে তখন এক মুহূর্তকাল পশ্চাৎ-অগ্র হবে না।"

(QS. Al-A'raf 7: Verse 34)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


اِنَّ الَّذِيْنَ كَذَّبُوْا بِاٰ يٰتِنَا وَا سْتَكْبَرُوْا عَنْهَا لَا تُفَتَّحُ لَهُمْ اَبْوَا بُ السَّمَآءِ وَلَا يَدْخُلُوْنَ الْجَـنَّةَ حَتّٰى يَلِجَ الْجَمَلُ فِيْ سَمِّ الْخِيَا طِ ۗ وَكَذٰلِكَ نَجْزِى الْمُجْرِمِيْنَ

ইন্নাল্লাযীনা কাযযাবূবিআ-য়া-তিনা-ওয়াছতাকবারূ‘আনহা-লা-তুফাত্তাহুলাহুম আবওয়াবুছছামাই ওয়ালা-ইয়াদখুলূনাল জান্নাতা হাত্তা-ইয়ালিজাল জামালুফী ছাম্মিল খিয়া-তি ওয়া কাযা-লিকা নাজঝিল মুজরিমীন।


"যারা আমার আয়াতগুলোকে অস্বীকার করে আর এ ব্যাপারে ঔদ্ধত্য প্রকাশ করে তাদের জন্য আকাশের দরজাগুলো উন্মুক্ত হবে না আর তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না-যতক্ষণ না সূঁচের ছিদ্রে উট প্রবেশ করে। এভাবেই আমি অপরাধীদেরকে প্রতিফল দিয়ে থাকি।"

(QS. Al-A'raf 7: Verse 40)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


وَلَـقَدْ ذَرَأْنَا لِجَـهَنَّمَ كَثِيْرًا مِّنَ الْجِنِّ وَا لْاِ نْسِ ۖ لَهُمْ قُلُوْبٌ لَّا يَفْقَهُوْنَ بِهَا ۖ وَلَهُمْ اَعْيُنٌ لَّا يُبْصِرُوْنَ بِهَا ۖ وَلَهُمْ اٰذَا نٌ لَّا يَسْمَعُوْنَ بِهَا ۗ اُولٰٓئِكَ كَا لْاَ نْعَا مِ بَلْ هُمْ اَضَلُّ ۗ اُولٰٓئِكَ هُمُ الْغٰفِلُوْنَ

ওয়া লাকাদ যারা’না-লিজাহান্নামা কাছীরাম মিনাল জিন্নি ওয়ালইনছি  লাহুম কুলূবুল্লাইয়াফকাহূনা বিহা-  ওয়া লাহুম আ‘ইউনুল্লা-ইউবসিরূনা বিহা- ওয়া লাহুম আ-যানুল্লা-ইয়াছমা‘উনা বিহা- উলাইকা কালআন‘আ-মি বাল হুম আদাল্লু উলাইকা হুমুল গা-ফিলূন।


"আমি বহু সংখ্যক জ্বীন আর মানুষকে জাহান্নামের জন্য সৃষ্টি করেছি, তাদের হৃদয় আছে কিন্তু তা দিয়ে উপলব্ধি করে না, তাদের চোখ আছে কিন্তু তা দিয়ে দেখে না, তাদের কান আছে কিন্তু তা দিয়ে শোনে না, তারা জন্তু-জানোয়ারের মত, বরং তার চেয়েও পথভ্রষ্ট, তারা একেবারে বে-খবর।"

(QS. Al-A'raf 7: Verse 179,

Al Furkan 25:verse 44)

Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


وَاُ مْلِيْ لَهُمْ ۗ اِنَّ كَيْدِيْ مَتِيْنٌ

ওয়া উমলী লাহুম ইন্না কাইদী মাতীন।


"আমি তাদেরকে অবকাশ ও সুযোগ দেই, আমার কুশলী ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত মযবুত।"

(QS. Al-A'raf 7: Verse 183)


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


ذٰلِكَ بِاَ نَّهُمْ شَآ قُّوا اللّٰهَ وَرَسُوْلَهٗ ۚ وَمَنْ يُّشَا قِقِ اللّٰهَ وَرَسُوْلَهٗ فَاِ نَّ اللّٰهَ شَدِيْدُ الْعِقَا بِ

যা-লিকা বিআন্নাহুম শাককুল্লা-হা ওয়া রাছূলাহূ ওয়া মাইঁ ইউশাকিকিল্লা-হা ওয়া রাছূলাহূফাইন্নাল্লা-হা শাদীদুল ‘ইকা-ব।


"এর কারণ হল, তারা আল্লাহ ও রসূলের বিরোধিতা করে আর যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের বিরোধিতা করবে (তাদের জেনে রাখা দরকার) আল্লাহ শাস্তিদানে বড়ই কঠোর।"

(QS. Al-Anfal 8: Verse 13,22,26


Allah Subhanahu Wa Ta'ala said:


اِنَّ عِدَّةَ الشُّهُوْرِ عِنْدَ اللّٰهِ اثْنَا عَشَرَ شَهْرًا فِيْ كِتٰبِ اللّٰهِ يَوْمَ خَلَقَ السَّمٰوٰتِ وَا لْاَ رْضَ مِنْهَاۤ اَرْبَعَةٌ حُرُمٌ ۗ ذٰلِكَ الدِّيْنُ الْقَيِّمُ ۙ فَلَا تَظْلِمُوْا فِيْهِنَّ اَنْفُسَكُمْ ۗ وَقَا تِلُوا الْمُشْرِكِيْنَ كَآ فَّةً كَمَا يُقَا تِلُوْنَكُمْ كَآ فَّةً ۗ وَا عْلَمُوْۤا اَنَّ اللّٰهَ مَعَ الْمُتَّقِيْنَ

ইন্না ‘ইদ্দাতাশশুহূরি ‘ইনদাল্লা-হিছনা-‘আশারা শাহরান ফী কিতা-বিল্লা-হি ইয়াওমা খালাকাছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদা মিনহা-আরবা‘আতুন হুরুমুন যা-লিকাদদীনুল কাইয়িমু ফালা-তাজলিমূফীহিন্না আনফুছাকুম ওয়া কা-তিলুল মুশরিকীনা কাফফাতান কামা-ইউকা-তিলূনাকুম কাফফাতাওঁ ওয়া‘লামূআন্নাল্লা-হা মা‘আল মুত্তাকীন।


"আসমান-যমীন সৃষ্টির দিন থেকেই আল্লাহর কিতাবে (লৌহ মাহফুজে) মাসগুলোর সংখ্যা হল বার। তার মধ্যে চারটি নিষিদ্ধ মাস। এটা হল সুপ্রতিষ্ঠিত দ্বীন। কাজেই ঐ সময়ের মধ্যে নিজেদের উপর যুলম করো না। মুশরিকদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মকভাবে যুদ্ধ কর, যেমন তারা তোমাদের বিরুদ্ধে সর্বাত্মকভাবে যুদ্ধ করে। জেনে রেখ, আল্লাহ অবশ্যই মুত্তাকীদের সঙ্গে আছেন।"

(QS. At-Tawbah 9: Verse 36)



Comments

https://mdaindvtech.blogspot.com/p/java-script.html

PYTHON COAD PROGRAMMING পাইথন

HISTORY QUESTION FOR COMPETITIVE EXAM.

OLD QUESTION PAPER:M.P YEAR -1994-95

G . K for competitive exams. : https://mdaindvtech.blogspot.com.

About great Galileo.

The Qur'an is the solution of humanity? : https://mdaindvtech.bloggpost.com